পরিকল্পনা ভাবনা ও বাস্তবায়ন


স্বাধীনতা অর্জনের পর পাকিস্তানের কারাগার থেকে লন্ডন হয়ে বঙ্গবন্ধু যখন দেশে ফেরেন, তখন সরকারি কোষাগার ছিল শূন্য। পাকিস্তান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পূর্ব পাকিস্তান শাখায় যেসব কাগুজে টাকা ছিল, ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণের পূর্বাহ্নে ব্যাংকের সামনে তা পুড়িয়ে দেয়, মুদ্রাসহ মূল্যবান রত্নরাজি লুট করে নিয়ে যায়। এরকম কপর্দকশূন্য অবস্থায় স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার রাষ্ট্রীয় কার্যক্রম শুরু করে।

বঙ্গবন্ধু দেখেন যে মাত্র ৯ মাস যুদ্ধে বাংলার জনপদের যে ক্ষতি ও ধ্বংস সাধন করা হয়েছে তা কল্পনাতীত। বিশ্বযুদ্ধের সময়ও কোনো দেশের শত্রুপক্ষ এমনভাবে গ্রাম-গ্রামাঞ্চলব্যাপী ধ্বংসযজ্ঞ করেনি। নতুন রাষ্ট্রের জন্ম, সর্বত্রই ধ্বংসযজ্ঞের স্তূপ। একাত্তরের শেষে তেমন ফসল-ফলাদি ঘরে তোলা যায়নি। মুক্তিযুদ্ধ শেষ হলে সব বয়সি মুক্তিযোদ্ধা, তাদের সহায়তাদানকারীরা বিজয়ীর বেশে ঘরে ফেরেন। লক্ষ অস্ত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে যত্রতত্র। রাস্তা-সড়ক-জনপথ, ব্রিজ-কালভার্ট জনযুদ্ধের কৌশলে সবই ধ্বংস করা হয়েছিল। রাষ্ট্রীয় ভান্ডার শূন্য। দু-তিনটি দেশ ছাড়া নতুন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি মেলেনি তখনো। আমলাতন্ত্র দাঁড় করানোর চ্যালেঞ্জ, বাণিজ্য অবকাঠামো নেই।

স্বাধীনতা-উত্তর কালের বাংলাদেশের সার্বিক অবস্থার পর্যালোচনা করে বিশ্ব জুড়ে অনেকেই উদ্বেগ প্রকাশ করেন। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন, স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে কমপক্ষে ৫০ লাখ মানুষ অনাহারে প্রাণ হারাবে, দেখা দেবে দুর্ভিক্ষ। ১৯৭২ সালেই স্বাধীন দেশে দুর্ভিক্ষ হবে এমন পূর্বাভাস দিয়েছিলেন অক্সফাম, বিশ্বব্যাংক, ইউএসএ আইডি ও জাতিসংঘ। তাদের যুক্তি ছিল, পাকিস্তানিদের দেশব্যাপী অভিযানের কারণে বহু কৃষক ফসল বুনতে পারেননি। ধান বুনলেও গ্রামচ্যুত কিংবা দেশান্তরি হওয়ার কারণে ফসল কাটতে পারেননি। বীজ, সারসহ অন্যান্য উপকরণ সময়মতো বণ্টিত হয়নি বাজারব্যবস্থা ভেঙে পড়ায়। তবে উল্লেখ করার মতো যা, তা হলো ১৯৭২ সালে দুর্ভিক্ষ হয়নি।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকার গঠনের পরপরই অনেকগুলো গুরুতর চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন, যার মধ্যে ছিল, ১৯৭১ সালে দেশ ছেড়ে চলে যাওয়া লাখ লাখ শরণার্থীর পুনর্বাসন, খাদ্য সরবরাহের ব্যবস্থা করা, স্বাস্থ্যসেবা উপকরণ সরবরাহ। কৃষি ও কৃষকের উন্নতি, বিশেষ করে অধিক ফসল উত্পাদন, সেই সঙ্গে উত্পাদিত কৃষিপণ্য কৃষকেরা যাতে সঠিকভাবে সংরক্ষণ ও বাজারজাত করতে পারেন, সেদিকে বঙ্গবন্ধুর সুদৃষ্টি ছিল। তিনি বিশ্বাস করতেন, কৃষিই যেহেতু এ দেশের জাতীয় আয়ের প্রধান উত্স, সেহেতু কৃষির উন্নতিই হবে দেশের উন্নতি। তিনি প্রাথমিক শিক্ষা, স্বাস্থ্যব্যবস্থা, খাদ্য, পানি ও বিদ্যুত্ সরবরাহের ওপর অধিক গুরুত্বারোপ করেন। 

স্বাধীনতা-উত্তর প্রায় সব ক্ষেত্রেই প্রাতিষ্ঠানিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, বিশৃঙ্খল পরিবেশে বঙ্গবন্ধু দূরদর্শী ও সাহসী প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি তৈরিতে মনোনিবেশ করেন। বঙ্গবন্ধু স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মাত্র ২১ দিনের মাথায় বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশন প্রতিষ্ঠা করেন। পরিকল্পনা কমিশনের চেয়ারম্যান করা হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বনামখ্যাত অর্থনীতির অধ্যাপক প্রফেসর নুরুল ইসলামকে পূর্ণ মন্ত্রীর মর্যাদায়।

প্রফেসর নুরুল ইসলামের সঙ্গে পরিকল্পনা কমিশনে আর তিন জনকে সদস্য হিসেবে নিয়োগ দান করেন। তারা হলেন প্রফেসর রেহমান সোবহান, প্রফেসর আনিসুর রহমান, প্রফেসর মোশাররফ হোসেন। প্রফেসর নুরুল ইসলাম ২১ দফায় অর্থনৈতিক দফাগুলো প্রণয়নে বঙ্গবন্ধুকে সহায়তা করেছিলেন। প্রফেসর নুরুল ইসলাম, প্রফেসর রেহমান সোবহান পাকিস্তানে উন্নয়নের দিক থেকে দুই অর্থনীতির দেশ এই প্রতিপাদ্য প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর হাতকে শক্তিশালী করেছিলেন। ১৯৬৬ সালে লাহোরে ঘোষিত ছয় দফার মূল ভিত্তিই ছিল পাকিস্তান দুই অর্থনীতির দেশ।

দেশকে দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার ভাবনা থেকেই বঙ্গবন্ধু উন্নয়নের প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি স্থাপনে এত দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছিলেন একটি শক্তিশালী পরিকল্পনা কমিশন প্রতিষ্ঠায়। এখানে স্মরণ করা যেতে পারে, স্বাধীন ভারতে সর্বপ্রভাবশালী পণ্ডিত জওহর লাল নেহরুর নেতৃত্বে সরকার ভারতের পরিকল্পনা কমিশন গঠন করেছিলে, তাদের স্বাধীনতার তিন বছর পর ১৯৫০ সালে। পাকিস্তান পরিকল্পনা কমিশন গঠিত হয়েছিল পাকিস্তানের স্বাধীনতার ছয় বছর পর ১৯৫৩ সালে। পরিকল্পনাভিত্তিক দেশকে এগিয়ে নেওয়ার প্রয়াস বঙ্গবন্ধু উপলব্ধি করেছিলেন একেবারে শুরুতেই। 

স্বাধীনতার সেই শুরুর বছরগুলোতেই বঙ্গবন্ধু শিক্ষা সংস্কারের কাজেও সুদূরপ্রসারি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। শিক্ষা সংস্কার ও আধুনিকায়নে প্রথিতযশা বিজ্ঞানী ড. কুদরত-এ-খোদার নেতৃত্বে শিক্ষা কমিশন গঠন করেন। প্রাথমিক শিক্ষা সংস্কারে যুগান্তকারী পদক্ষেপ নেন। ৪০ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণ এবং এক লাখ ৬০ হাজার শিক্ষককে সরকারি বেতনভুক্ত করেন।

একটা স্বাধীন দেশের জন্য বঙ্গবন্ধু সরকার নয়, মাসের মধ্যে একটি সর্বসম্মত সংবিধান প্রণয়ন করেছেন, সাড়ে তিন মাসের মধ্যে ভারতীয় মিত্র বাহিনীকে স্বদেশে পাঠাতে পেরেছিলেন, যেখানে যুদ্ধে অংশ নেওয়া কোনো মিত্র বাহিনী কখনো নিজ দেশে পুরোপুরি ফিরে যায় না। শুধু পরিকল্পনা কমিশন প্রতিষ্ঠাই নয়, উন্নয়ন-সহায়ক প্রয়োজনীয় প্রতিষ্ঠানসমূহ বঙ্গবন্ধুর সরকার তিন বছর সাত মাস সময়ের মধ্যেই প্রতিষ্ঠা করে। এর মধ্যে উল্লেখ্য, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল, বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট, ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, তুলা উন্নয়ন বোর্ড, আণবিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান, আণবিক কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, ইক্ষু গবেষণা প্রতিষ্ঠান, বিআরডিবি প্রতিষ্ঠা করেন। ইতিমধ্যে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের উপযোগী অন্যান্য প্রতিষ্ঠান যেমন বাংলাদেশ ব্যাংক, নিজস্ব পতাকাবাহী বিমান সংস্থা, শিপিং করপোরেশন, সেনাবাহিনীর তিনটি অংশের জন্যই ঢাকায় সদর দপ্তর স্থাপন করেন। নতুন সংবিধান অনুযায়ী ১৯৭৩-এর মার্চে জাতীয় পার্লামেন্টের নির্বাচনও দেন। সাড়ে তিন বছরের স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধুর সরকারের পরিকল্পনায় অগ্রাধিকার খাত ছিল কৃষি। কৃষিকে আধুনিক করা এবং এই খাত উন্নয়নের লক্ষ্যে পদক্ষেপ নেন। উদ্দেশ্য ছিল যাতে খাদ্যশস্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করা যায়, দরিদ্র কৃষককে বাঁচানো যায়, সর্বোপরি কৃষিতে কীভাবে বহুমুখিতা আনা যায়, সে ব্যাপারে তাত্ক্ষণিক কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল—ধ্বংসপ্রাপ্ত কৃষি অবকাঠামো পুনর্নির্মাণ, কৃষি যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা। ২৫ বিঘা পর্যন্ত জমির খাজনা রহিত করা হয়। ধান, পাট, তামাক, আখসহ গুরুত্বপূর্ণ কৃষিপণ্যের ন্যূনতম ন্যায্যমূল্য বেঁধে দেওয়া হয়, যাতে কৃষিপণ্যের ন্যায়সংগত মূল্য কৃষকেরা পান। দরিদ্র কৃষকদের বাঁচানোর স্বার্থে সুবিধাজনক নিম্নমূল্যের রেশন-সুবিধা তাদের আয়ত্তে নিয়ে আসা হয়। স্বল্পমূল্যে খাদ্যশস্য সরবরাহে রেশন ব্যবস্থাকে বিস্তৃত করা হয়। স্বল্পমূল্যে ভোগ্যপণ্য সরবরাহে টিসিবির মাধ্যমে ‘কসকর’ দোকান চালু করা হয়।

খাসজমি ও নতুন চর বিনা মূল্যে ভূমিহীন কৃষকদের মধ্যে বণ্টন, ঋণে জর্জরিত কৃষকদের মুক্তির জন্য খায়-খালাসি আইন পাশ, বন্ধকি চুক্তি কবলা জমি সাত বছর ভোগ করা হলে তা মালিককে ফেরত প্রদান, যাতে জোতদারদের কাছ থেকে কৃষক জমি ফেরত পান।

প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার একটি পরিব্যাপী লক্ষ্যমাত্রা ছিল কৃষি খাতের উন্নয়ন ও কৃষকের ভাগ্য পরিবর্তন। এই পরিকল্পনার যে ১২টি সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য ছিল, তার দ্বিতীয়টি ছিল অর্থনীতির প্রধান খাতসমূহের উত্পাদনশীলতা বৃদ্ধি, বিশেষ করে কৃষি ও শিল্প খাতে। সেই সময়ে কৃষিই ছিল অর্থনীতির মূলধারা—মোট দেশজ উত্পাদনের সিংহভাগই আসত কৃষি খাত থেকে। এই পরিকল্পনার চতুর্থ উদ্দেশ্য হিসেবে বিবৃত হয়েছে ‘আবশ্যিক ভোগ্যপণ্যের উত্পাদন বৃদ্ধি’, যা মূলত কৃষিপণ্যের উত্পাদন বৃদ্ধির প্রয়াস। সময়ের বাস্তবতা বিবেচনায় প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার কৌশল ছিল অর্থনীতির সেই খাতের উত্পাদন বৃদ্ধি করা, যে খাত অধিকসংখ্যক মানুষের শ্রমে নিয়োজিত থাকার নিশ্চয়তা দেয় এবং ব্যবহার করে শ্রমঘন উত্পাদন পদ্ধতি। ১৯৭২-৭৩ সালে জিডিপির ৫৬ দশমিক ১ শতাংশ আসত কৃষি খাত (শস্য, প্রাণিসম্পদ, বন ও মত্স্য) থেকে। পরিকল্পনার উদ্দেশ্য ছিল খাদ্য উত্পাদন বাড়িয়ে আমদানিনির্ভরতা কমানো। পরিকল্পনায় কৃষিমূল্য সংযোজন বৃদ্ধির লক্ষ্য নির্ধারিত হয়।

স্বাভাবিকভাবেই তত্কালীন ১২টি উন্নয়ন খাতের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ পায় কৃষি ও পানিসম্পদ। পরিকল্পনা দলিলে কৃষি খাতের উদ্দেশ্য ও সার্বিক কৌশল বিস্তারিতভাবে লিপিবদ্ধ হয়। বলা হয়, পরবর্তী দুই দশকের জন্য কৃষি উন্নয়ন কর্মসূচির উদ্দেশ্য হবে প্রথাগত ও আবহাওয়ানির্ভর অনিশ্চিত কৃষির স্থলে ক্রমান্বয়ে টেকসই আধুনিক কৃষিব্যবস্থার প্রচলন। পরিকল্পনার সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ছিল দুটি :খাদ্যশস্য উত্পাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন এবং গ্রামীণ বেকার জনগোষ্ঠীর জন্য মৌলিক সর্বনিম্ন খাদ্যচাহিদা মেটানোর জন্য প্রয়োজনীয় আয় নিশ্চয়তা প্রদান। এই খাতের অন্যান্য উদ্দেশ্যের মধ্যে ছিল :কৃষি আয় বৃদ্ধি; গ্রামীণ শ্রমশক্তির জন্য উত্পাদনমুখী কর্মসংস্থান; ক্ষুদ্র খামারি ও ভূমিহীনদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থাসহ গ্রামীণ দারিদ্র্য হ্রাস এবং আয় বণ্টনে অসমতা দূরীকরণ। 

১৯৭৩ সালের আরব ইসরাইলি যুদ্ধের ফলে জ্বালানি তেল উত্তোলন ও সরবরাহে বিঘ্ন ঘটলে হু হু করে জ্বালানি তেলের দাম আকাশছোঁয়া হয়ে উঠলে বিশ্বে অর্থনৈতিক বিপর্যয় নেমে আসে। মুদ্রাস্ফীতি সব দেশকে গ্রাস করে। বাংলাদেশের বহু সমস্যাসংকুল স্বাধীনতা অর্জনের দ্বিতীয় বর্ষের এই আকস্মিক আঘাত অর্থনীতিকে বড় রকমের ঝাঁকুনি দেয় এবং আমাদের দেশেও মুদ্রাস্ফীতি প্রায় অসহনীয় অবস্থায় চলে যায় ১৯৭৪ সালে। ১৯৭৩-৭৪ সালেই প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার বাস্তবায়ন শুরু হয়। এত সমস্যা সামাল দিয়েও ১৯৭৪ সাল থেকে পরিকল্পিত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে। ১৯৭৪-৭৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ প্রবৃদ্ধির হার অর্জিত হয় ৯ শতাংশ। বঙ্গবন্ধুর জাদুকরি নেতৃত্বের প্রভাবে সব ক্ষেত্রে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে। পঁচাত্তরের চরম বিয়োগান্ত বেদনাবিধুর ঘটনার মধ্য দিয়ে অর্থনীতির শুরু হওয়া উল্লম্ফনের ধারা আবার বিঘ্নিত হয়ে পড়ে। পরবর্তী দুই দশকের জন্য দেশ নিপতিত হয় রাজনীতি-অর্থনীতিতে মূলত পাকিস্তানি মূল্যবোধ পুনঃপ্রতিষ্ঠার এক বিপরীত অনিশ্চিত যাত্রাপথে।

লেখক :সামষ্টিক পরিকল্পনাবিদ, একুশে পদকপ্রাপ্ত অর্থনীতিবিদ ও প্রতিমন্ত্রী, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়।





Source link: https://www.ittefaq.com.bd/656322/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%93-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%A8

Sponsors

spot_img

Latest

Prosecution in Apple’s iPads-for-Concealed-Firearms-Licenses Bribery Case Can Go Forward

From Friday's decision in People v. Moyer, written by Justice Bromberg and joined by Justices Grover and Lie:  According to the People, the...

RNC announces 8 candidates have qualified for first debate

Republican presidential candidates, top row from left, Sen. Tim Scott (R-S.C.) Florida Gov. Ron DeSantis, former South Carolina Gov. Nikki Haley, and Vivek...

LETAS, the fourth event of season in France

LETAS, the fourth event of season in France (Provided by Tennis World USA) Alessia Fornara, Martina Flori, Marta Spiazzi, Caterina Tatti, Erika De Martini...

Debate: Regulate Artificial Intelligence

Don't Trust Governments With A.I. Facial Recognition Technology Affirmative: Ronald Bailey Do you want the government always to know where you are, what you are...

score and latest updates from Wembley

03:17 PMHere in the capitalScores of Newcastle fans have descended on Trafalgar Square in central London ahead of their Carabao Cup final clash...